শাহেদ আহমদ: অবরোধ ও হরতালে নাশকতার বেশির ভাগ ঘটনাই ঘটাচ্ছে জামায়াত-শিবির। তাদের ছোড়া পেট্রলবোমায় দগ্ধ হয়ে প্রাণহানির ঘটনাই বেশি। জামায়াত-শিবিরের আধিপত্য যেসব এলাকায় বেশি সেসব এলাকায়ই এখন যানবাহনে আগুন দেওয়া হচ্ছে।
অনুসন্ধানে দেখা গেছে সিলেটের পাঠানটুলা, কানাইঘাটের গাছবাড়ি, গোলাপগঞ্জের পৌর শহরে ও বিয়ানীবাজার পৌর শহরে গাড়ি ভাংচুর গাড়িতে আগুন দেওয়া সহ বিভিন্ন নাশকতার সাথে জামায়াত-শিবির ক্যাডাররাই জড়িত।
দলের শীর্ষ পর্যায়ের নির্দেশনা অনুযায়ী স্থানীয় ক্যাডাররা ঝুঁকি নিয়ে এসব নাশকতা চালাচ্ছে। গ্রেপ্তার অভিযানের কারণে আত্মগোপনে থেকে চোরাগোপ্তা হামলা চালাচ্ছে তারা।
বিভিন্ন সূত্র জানায়, সিলেট জেলায় অভিযান চালিয়ে জামায়াত-শিবিরের প্রথম সারির অনেক নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁদের অনেকেই এখনো কারাগারে। তবে সংগঠনের দ্বিতীয় ও তৃতীয় সারির যেসব নেতা বাইরে আছেন তাঁরাই এখন সিলেটে নাশকতা চালাচ্ছে। বিএনপিও যদি হরতাল ডাকে বিএনপিকে বেকায়দায় ফেলতে জামাত-শিবির নাশকতা চালায়।
জামাত-শিবিরের চোরা গুপ্তা হামলা ও গোপনে চালানো নাশকতার বিষয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মাথা ব্যাথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।